সারাদেশের ৩০ হাজার এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত লাগাতার কর্মবিরতি চলছে। পুলিশি হামলার প্রতিবাদে ৪দিন কর্মবিরতি চলছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে জগন্নাথপুরের রানীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে দাবি আদায়ের লক্ষে আলোচনা সভায় রানীগঞ্জ আলিম মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল মাওলানা আবু সাঈদ এর সভাপতিত্বে ও রানীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক
মো. মিজানুর রহমানের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন রানীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক রফিকুল ইসলাম আকন্দ, রানীগঞ্জ মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক মনজুরুল হক,মিজানুর রহমান প্রমুখ।
এ সময় শিক্ষক রানীগঞ্জ আলীম মাদ্রাসার শিক্ষক কাজী নজরুল ইসলাম নিজামী, শেখ আব্বাস আলী, শরীফ উদ্দিন, ফয়সল আহমদ,রায়হান সরকার, আমিনুল ইসলাম, আব্দুল মজিদ, শাহ শাহীন, লুবনা আক্তার রুহী, আবুল কাসেম, মুজিবুর রহমান, জাহাঙ্গীর, তানভীর হাসান, রানীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিজাম উদ্দিন, নিরাপদ বিশ্বাস, আমিনুর রহমান, আবু বাকার, সাইফুল ইসলাম, রেজাউল করিম, দেব দুলাল রায়,দুর্জয় রায়,গীতা রানী বিশ্বাস সহ শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
বক্তাগন বলেন, এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সঙ্গে তামাশা করতে সরকার বেশ মজা পায়। যেখানে মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ বাড়িভাড়া বাড়ানোর দাবি, সেখানে শতাংশ হারে বাড়িভাড়া বাড়ানো তো হয়ইনি, বরং বাড়ানো হয়েছে সাকল্যে মাত্র ৫০০ টাকা। শিক্ষকদের দাবির ব্যাপারে সরকারের এত তালবাহানা বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের জায়গায় পৌঁছে দিয়েছে।
ইতঃপূর্বে শিক্ষকদের যত প্রাপ্তি এসেছে, তা আন্দোলন করেই এসেছে। এক গোষ্ঠীর অধিকার অন্য গোষ্ঠী মেনে নিতে চায় না। তাই নিজেদের অধিকার নিজেদেরকেই প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।